অহিরণ ঝিল = মুর্শিদাবাদ = ভাগীরথীর অতিরিক্ত জল জমা হয়ে এখানে। পারে প্রচন্ড আগাছার আক্রমণের জলাভূমিটি বর্তমানে ভারাক্রান্ত
আলিপুর লেক = কলকাতা = চিড়িয়াখানার মধ্যে কৃত্তিম ভাবে প্রস্তুত ছোটখাটো লেক দীর্ঘদিন ধরে পরিযায়ী পাখির আনাগোনা এখানে।
গাজোলা ডোবা = জলপাইগুড়ি = জলপাইগুড়ি জেলার দলাবাড়িতে তিস্তার ওপরে জলাধার। ইদানিংকালে পলি পড়ে যাওয়ায় সমস্যায় আক্রান্ত
চিত্তরঞ্জন লেক = বর্ধমান = রেলের শহর চিত্তরঞ্জন এর মধ্যে এটি অবস্থিত। অতীতে অজয় নদীর অংশ ছিল এটি স্বাদু জলের হ্রদ। পাখি ও মাছ ধরার কিছু বেআইনি কার্যকলাপ ইদানিং পরিলক্ষিত হচ্ছে।
ডাবুর চর = দক্ষিণ 24 পরগনা =এই জেলার মাতলা নদীর ধারে ক্যানিং থেকে 4 কিমি বিস্তৃত এই নিম্নভূমিটি আদতে মূল সুন্দরবনের অংশ। নদীর উপচে পড়া জল বা বর্ষার জলের পরিপুষ্ট। প্রচুর পরিমাণে মাছ চাষ করা হয় এখানে অতিরিক্ত মাছ চাষ ও পলি সঞ্চয় এই হ্রদের প্রধান সমস্যা।
নলবন = কলকাতা = পূর্ব কলকাতা জলাভূমি অংশবিশেষ চারপাশে কংক্রিটের ঘর বাড়ি জঙ্গল, জনসংখ্যার চাপ প্রচন্ড জলবিভাজিকার অবলুপ্তি ঘটছে। ও বৃক্ষ ছেদন জলাশয়টিকে ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।
রায়গঞ্জ হ্রদ = উত্তরদিনাজপুর = কুলিক পাখিরালয় নামে বেশি পরিচালিত। কুলিক নদীর সঙ্গে যুক্ত একটি ও অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ। কুলিক এর মূল আকর্ষণ ঘরোয়া ও পরিযায়ী পাখির আনাগোনার জন্য।
তিলাপারা বাদ = বীরভূম = এই জেলার সিউড়ি শহরে ময়ূরাক্ষী নদীর জল সঞ্চয়ের জন্য কৃত্রিমভাবে তৈরি করা এই জলাশয়।এই জলাশয়টিতে খুব দ্রুত চরা পড়ে যাচ্ছে।
বল্লভপুর ঝিল = বীরভূম =শান্তিনিকেতনে ময়ূরাক্ষীর সেচ খালের মাধ্যমে নদীর জলে পুষ্ট এই ঝিল। ঝিলের চারপাশে অতিরিক্ত গাছপালায় আবৃত
সাহেব বাঁধ = পুরুলিয়া = এটি পুরুলিয়া শহরের স্বাদু জলের হ্রদ।
সাঁতরাগাছি ঝিল = হাওড়া = অতীতে এটি হুগলি নদীর অংশ ছিল। বর্তমানে নদী দূরে সরে যাওয়ায় স্বাদু জলের বিশাল ঝিলের সৃষ্টি হয়েছে। ঝিলের আকর্ষণ শীতের সময় অসংখ্য পরিযায়ী পাখির আগমন। সাম্প্রতি এটি সংরক্ষিত অঞ্চলের তকমা পেয়েছে।
এই ভিডিওটি ইউটিউবে দেকতে এইখানে ক্লিক করুন
0 comments: